আগামী সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে দুটি টেস্ট ও তিনটি ওয়ানডে ম্যাচের সিরিজ খেলার জন্য বাংলাদেশ সফরে আসার কথা ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের। কিন্তু সিরিজটি শেষপর্যন্ত হবে কি না, তা অনেকাংশেই নির্ভর করছে ইংল্যান্ডের নিরাপত্তা সংক্রান্ত প্রতিনিধিদলের প্রতিবেদনের ওপর। বাংলাদেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে গত শনিবার ইংল্যান্ডে ফিরে গেছেন তাঁরা। এখনো এই সফর বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের তরফ থেকে। তবে যাতায়াত বা রাস্তার নিরাপত্তা নিয়েই নাকি কিছুটা দুশ্চিন্তা থেকে গেছে ইংল্যান্ডের প্রতিনিধিদলের। দেশটির দৈনিক পত্রিকা টেলিগ্রাফের এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে এমনটাই।
টেলিগ্রাফ পত্রিকার প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, হোটেল বা স্টেডিয়ামের নিরাপত্তা নিয়ে কোনো আপত্তি তোলেনি ইংল্যান্ডের নিরাপত্তা বিষয়ক প্রতিনিধিদল। হোটেল বা স্টেডিয়ামে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে তোলা সম্ভব। কিন্তু তাঁদের মূল দুশ্চিন্তা যাতায়াত নিয়ে। এয়ারপোর্ট থেকে টিম হোটেল বা টিম হোটেল থেকে স্টেডিয়ামে যাওয়ার সময় অপ্রত্যাশিত কোনো পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হবে কি না, তা নিয়েই নাকি চিন্তিত ইংলিশ ক্রিকেট বোর্ডের নিরাপত্তাবিষয়ক প্রধান কর্মকর্তা রেগ ডিকসন। ঢাকা বা চট্টগ্রামের রাস্তায় চলাচলের সময় আশপাশের সব ভবনকে নিরাপত্তাবলয়ের মধ্যে আনা সম্ভব হবে না বলেই মনে করছেন তিনি।
দীর্ঘ ছয় মাস পর ইংল্যান্ড সফর দিয়েই আবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার কথা ছিল বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের। সেজন্য অধীর আগ্রহেই অপেক্ষা করছিল বাংলাদেশের ক্রিকেট অঙ্গন। কিন্তু গত জুলাইয়ে গুলশানের একটি রেস্তোঁরায় সন্ত্রাসী হামলার পর থেকেই নিরাপত্তা নিয়ে আশঙ্কার কথা জানিয়েছিল ইংল্যান্ড। ইসিবির প্রতিনিধিদল অবশ্য বাংলাদেশের হোটেল ও স্টেডিয়ামের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে সন্তুষ্টিই প্রকাশ করেছে। সার্বিক সহায়তার জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছিলেন বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের। এখন শেষপর্যন্ত ইংল্যান্ড কী সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে, সেটাই দেখার বিষয়।
দীর্ঘ ছয় মাস পর ইংল্যান্ড সফর দিয়েই আবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার কথা ছিল বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের। সেজন্য অধীর আগ্রহেই অপেক্ষা করছিল বাংলাদেশের ক্রিকেট অঙ্গন। কিন্তু গত জুলাইয়ে গুলশানের একটি রেস্তোঁরায় সন্ত্রাসী হামলার পর থেকেই নিরাপত্তা নিয়ে আশঙ্কার কথা জানিয়েছিল ইংল্যান্ড। ইসিবির প্রতিনিধিদল অবশ্য বাংলাদেশের হোটেল ও স্টেডিয়ামের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে সন্তুষ্টিই প্রকাশ করেছে। সার্বিক সহায়তার জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছিলেন বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের। এখন শেষপর্যন্ত ইংল্যান্ড কী সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে, সেটাই দেখার বিষয়।